জনপ্রিয়তায় এগিয়ে সাবেক মহিলা মেম্বার রহিমা বেগম

জনপ্রিয়তায় এগিয়ে সাবেক মহিলা মেম্বার রহিমা বেগম

আজকের সংবাদ ডেস্কঃ-আসন্ন ৮ম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মোগরাপাড়া ইউনিয়নের ১/২/৩ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা সদস্য প্রার্থী রহিমা বেগম সাধারণ জনগনের সমর্থন নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহনে  এলাকারবাসীর ব্যাপক সারা পাচ্ছেন। 

করোনার সময় অসহায় ও গরীব মানুষের পাশে থাকায় রহিমাকে নির্বাচিত করার চিন্তা ভাবনা করছেন সাধারণ ভোটাররা। এছাড়াও প্রচার প্রচারনায় এগিয়ে রয়েছেন রহিমা বেগম। এলাকার সর্বস্তরের জনগন পরিবর্তন চায় বিধায় আবারও রহিমা বেগমের দিকে জুগছে সাধারণ ভোটাররা। তবে তিন প্রার্থীর লড়াইয়ে রহিমার জনপ্রিয়তা অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে বলে সাধারণ ভোটাররা এমনটাই মন্তব্য করেন।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মোগরাপাড়া ইউনিয়নের ১/২/৩নং ওয়ার্ডের মহিলা সদস্য পদে তিনজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্ধিতা করলেও প্রবীন ও সাবেক সফল সদস্য হিসেবে স্থানীয় মুরুব্বী,যুবক ও মা বোনেরা রহিমাকে সমর্থন করেন। 

সমর্থনের কারনে বর্তমানে জনপ্রিয় সাবেক মহিলা সদস্য রহিমা বেগম জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন। অপরদিকে দ্বিতীয় স্থানে মাঠে রয়েছেন নবাগত মরিয়ম ও তৃতীয় স্থানে রয়েছেন বর্তমান মেম্বার সাবিনা ইয়াসমিন যে কিনা বিভিন্ন সামাজিক কাজে সমালোচিত। তবে প্রবীন ও নবীন দুইজনই শক্ত প্রার্থী। কেউ কাউকে ছাড় দিতে রাজি নয়। লড়াই হবে রহিমা ও মরিয়মের। তাদের মধ্যে মাঠ পর্যায়ে রহিমা শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে। 

আওয়ামীলীগের কিছু নেতাকর্মীসহ কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তি সাবিনা মেম্বারের পক্ষে কথা বললেও সাধারণ জনগন রহিমার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। ক্ষমতার দিক দিয়ে বর্তমান মেম্বার এগিয়ে থাকলেও ভোটের সমীকরণে রহিমা অনেক এগিয়ে রয়েছেন। যার কারণে রহিমা ফুরফুরা মেজাজে প্রচার প্রচারনা চালাচ্ছেন। তবে নির্বাচন নিয়ে তিন প্রার্থীরই রয়েছে মহা টেনশন। ফলাফল কি হবে। নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে বিপুল ভোটে রহিমা বিজয়ী হবেন এমনটাই প্রত্যাশা করেন রহিমার সমর্থক ও স্থানীয়রা।

রহিমা বেগম জানান, সাধারণ জনগনের ভালবাসা ও সমর্থন নিয়ে নির্বাচনে মাঠে নেমেছি। জনগনকে সাথে নিয়েই পথ চলছি। জনগন আমার আসা ভরসা, জনগনই আমার আসল হাতিয়ার। জনগন যেন ভোট কেন্দ্রে গিয়ে তাদের পছন্দকৃত প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন সেই আবেদন করছি নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের কাছে। আমার ওয়ার্ডের দুটি কেন্দ্রই আমি অতি ঝুঁকিপূর্ণ মনে করছি। ভোটাররা তাদের ভোট যেন দিতে পারেন। কেউ যেন কেন্দ্রে প্রভাব বিস্তার করতে না পারে সেজন্য প্রশাসনের প্রতি দৃষ্টি কামনা করেন তিনি।