র‍্যাবের অভিযানের ২৪ ঘন্টা যেতে না যেতেই ফের দেহ ব্যবসা চালু - আজকের সংবাদ

সদ্য পাওয়া

Home Top Ad

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৯২৬৮৭০৭২৭

Post Top Ad

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৯২৬৮৭০৭২৭

মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৯

র‍্যাবের অভিযানের ২৪ ঘন্টা যেতে না যেতেই ফের দেহ ব্যবসা চালু


র‍্যাবের অভিযানের ২৪ ঘন্টা যেতে না যেতেই ফের দেহ ব্যবসা চালু





আজকের সংবাদ ডেস্কঃ নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলায় মীম আবাসিকে র‍্যাব-১১ এর অভিযানে ৫ হাজার পিছ কনডম, ২ শত পিছ ইয়াবা সহ দেহ ব্যবসার সাথে জড়িত থাকায় ২ জন কে গতকাল সন্ধ্যায় আটকের পর ১২ ঘন্টা না যেতেই ফের দেহ ব্যবসা শুরু হয়েছে মিনি পতিতালয় খ্যাঁত মীম আবাসিক হোটেলে। 





দীর্ঘদিন পর পতিতালয়টিতে র‍্যাবের অভিযানে এলাকাবাসীর স্বস্তি পেলেও ফের দেহ ব্যবসা চালু হওয়ায় স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা গেছে।





সরেজমিনে সোমবার (২৮ শে অক্টোবর) সকাল ১০ টার দিকে মীম আবাসিকে দলে দলে খদ্দের ও পতিতাদের ডুকতে দেখা যায়।





এর আগে রবিবার (২৭ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টার দিকে সোনারগাঁ উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের তাজুল ইসলাম মোল্লা মার্কেটে পিরোজপুরে র‍্যাব-১১ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ জসিম উদ্দিন চৌধুরী (পিপিএম) এর নেতৃত্বে সঙ্গীয় ফোর্সসহ ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে মীম আবাসিক হোটেলে অভিযান পরিচালিত হলে দেহ ব্যবসার সাথে জড়িত থাকার কারণে নীলফামারী জেলার রামগঞ্জের আঃ মতিনের ছেলে মোঃ রুস্তম (২৬) এবং আঃ বজলু মিয়ার ছেলে আলাল উদ্দিন কে আটক করা হয়। হোটেলটিতে দুই টি সুরঙ্গ পাওয়া গেছে। এই সুরঙ্গ গুলো বিভিন্ন অবৈধ মাদক দ্রব্য লুকানো ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতিতে পালানোর কাজে ব্যবহার করা হত বলে জানিয়েছে আটককৃতরা।
মীম আবাসিকে র‍্যাবের অভিযানের ২৪ ঘন্টা না যেতেই ফের চালু দেহ ব্যবসা









গতকালে অভিযান সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে র‍্যাবের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ জসিম উদ্দিন চৌধুরী জানান, র‍্যাবের ধারাবাহিক অপরাধ দমন অভিযানের অংশ হিসেবে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মীম আবাসিক হোটেলে অভিযানের খবর টের পেয়ে ম্যানেজার ও পতিতারা পালিয়ে যায়। দেহ ব্যবসার সাথে জড়িত থাকার কারণে নীলফামারী জেলার রামগঞ্জের আঃ মতিনের ছেলে মোঃ রুস্তম (২৬) এবং আঃ বজলু মিয়ার ছেলে আলাল উদ্দিন কে আটক করা হয়। হোটেলটিতে দুই টি সুরঙ্গ পাওয়া গেছে। এই সুরঙ্গ গুলো বিভিন্ন অবৈধ মাদক দ্রব্য লুকানো ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতিতে পালানোর কাজে ব্যবহার করা হত বলে জানিয়েছে আটককৃতরা। আটককৃতদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।
জব্দ করা ৫ হাজার পিছ কনডম ও আটককৃত দুই সহযোগী
অভিযানে লাবনি আক্তার (২৬) নামে একজন ভিক্টিম কে পাওয়া যায়। পরবর্তীতে তাকে মানবিক দিক বিবেচনা করে ছেড়ে দেয়া হয়। অভিযান শেষে আটককৃত ৫ হাজার পিছ কনডম হোটেলের সবার সামনে পুড়িয়ে ফেলা হয়।


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Post Bottom Ad

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৯২৬৮৭০৭২৭