ভুল,মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন মোহাম্মদ আলী মেম্বার - আজকের সংবাদ

সদ্য পাওয়া

Home Top Ad

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৯২৬৮৭০৭২৭

Post Top Ad

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৯২৬৮৭০৭২৭

সোমবার, ১৫ জুন, ২০২০

ভুল,মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন মোহাম্মদ আলী মেম্বার


ভুল,মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন মোহাম্মদ আলী মেম্বার





আজকের সংবাদ সমাজে হেয় পতিপন্ন করার লক্ষে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন সোনারগাঁ উপজেলার বৈদ্যের বাজার ইউনিয়নের হাজী মতিউর রহমান সরকার উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি ও  বৈদ্যোরবাজার ইউনিয়নের মেম্বার মোহাম্মদ আলী ।





তিনি বলেন,আমি সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে না। আমি তাদের বিরুদ্ধে যারা সমাজে শত্রু। এই কারনে  কিছু লোক আমার  পিছনে লেগেছে।সন্ত্রাসীরা যতই ক্ষমতাবান হক না কেন আমি তাদেরকে ভয় করিনা।আমি সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে প্রধান শিক্ষক মাকসুদুর রহমান সরকার ও তার পিতা মতিউর রহমান সরকার ব্যাপক ভাবে যে দূর্নীতি করে আসছিলো তা আমাদের স্কুলের ছাত্রছাত্রী এবং অভিভাবক বৃন্দের কাছে প্রকাশ পাওয়ায় আমি প্রতিবাদ ও বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করায়
আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা নিউজ প্রকাশ করিয়েছে আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।





মোহাম্মদ আলী মেম্বার আজকের সংবাদকে বলেন,  রাজনীতি করি জনগণের জন্য আমার জন্য না। আমি সামাজিক উন্নয়নমূলক যে কোন কর্মকান্ডে সকল সময় পাশে থাকি। তাছাড়া এলাকায় চাঁদাবাজী, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ীদের ধরে পুলিশে সোর্পদ করেছি। কিন্তু এলাকায় আমার সুনাম বিনষ্ট করার লক্ষ্যে প্রধান শিক্ষক মাকসুদুর রহমান সরকার ও তার পিতা মতিউর রহমান সরকার ব্যাপক ভাবে যে দূর্নীতি করে আসছিলো তা আমাদের স্কুলের ছাত্রছাত্রী এবং অভিভাবক বৃন্দের কাছে প্রকাশ পাওয়ায় আমি প্রতিবাদ ও বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করায় আমার সুনাম নষ্টে এলাকার মানহানি ঘঠাতে উঠে পড়ে লেগেছে। তাই আমার নামে এরকম মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ করেছে।তাকে বাধা দেওয়ায় সে আমকে সমাজে হেয় করার জন্য মিথ্যা বানোয়াট অভিযোগ করেছে।এর প্রকৃত ঘটনা এলাকার সবাই জানে বলেও তিনি জানান।





মোহাম্মদ আলী মেম্বার বলেন,এসএসসি ফরম পূরণ বাবদ পিতা-পুত্র মিলে ৬০০০ হাজার থেকে ৭০০০ টাকা পর্যন্ত নিয়েছেন,আমি সেটা কমিয়ে সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী ১৬৫০-১৭৫০ টাকা করে ফরম পূরন  করেছি।
অষ্টম শ্রেনীর রেজিষ্ট্রেশন ফি এর জন্য কোনো ছাত্র ছাত্রীর কাছ থেকে একটা টাকা পর্যন্ত নেয়া হয়নি,ভর্তি বাবদ প্রধান শিক্ষক এবং তার পিতা মতিউর রহমান সরকার প্রতিবছর ১২০০টাকা থেকে ১৫০০ টাকা করে নিয়েছে, আমি সেটা বাদ দিয়ে ফ্রি ভর্তি করে দিয়েছি।
প্রধান শিক্ষকের পরিবারের পাচঁজনকে শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে রেখে ছিলো এবং কোনোদিন তারা স্কুলে শিক্ষকতা করে নাই,ছাত্র-ছাত্রী এবং অভিভাবক বৃন্দও চিনেনা।





তার পিতা সভাপতি থাকাকালীন একই পরিবারের পাচঁজনকে নিয়োগ দিয়ে চেয়েছিলো সকল কে সরকারী এমপিও ভূক্ত করার জন্য।
সানজিয়া নামের শিক্ষিকাকে কোনো শিক্ষক বা ছাত্রছাত্রী এবং ম্যানেজিং কমিটির কেহ আজ অবধি তাকে দেখে নাই।





আমার নামে আরো একটি মিথ্যে অভিযোগ দিয়েছে তার চেয়ারে নাকি আমি বসি,এটা সম্পুর্ন মিথ্যা,বানোয়াট।
সভাপতি হিসেবে আমার চেয়ার আলাদা, প্রধান শিক্ষকের চেয়ার আলাদা,তার পিতার জন্য আলাদা চেয়ার রাখা হয়েছে।





তিনি বলেন,কোন সাংবাদিক আমাকে ফোন করেন নাই? তবে কেনো বলছেন যে আমার সাথে আপনার ফোনে কথা হয়েছে? এই দূর্নীতিবাজ পরিবারের সন্মন্ধে আপনাদের প্রথমে ভালো করে যাচাইবাচাই তদন্ত করা উচিত ছিলো। তারা স্কুলের বর্তমান শিক্ষক শিক্ষার্থীদের সাথে চাকরের মতো ব্যবহার করেন। শিক্ষকদের কাছ গিয়ে জিজ্ঞেস করলে বুঝতে পারবেন।কয়েক দিন আগে তাদের নামে বিভিন্ন অনলাইন ও প্রত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হওয়ায় উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভাবে আমাকে সমাজে হেয় প্রতিপন্ন ও সমালোচিত করার জন্য ভুল ও মিথ্যা তথ্যের ভিত্তিতে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি সেই সাথে সাংবাদিকদের অনুরোধ করবো সঠিক তথ্য যাচাই-বাছাই করে সংবাদ প্রকাশ করার জন্য।





আমি নাকি পাচঁ লক্ষ টাকা চেয়েছি তার কাছে এই কথাটি সম্পূর্ন মিথ্যা এবং বানোয়াট,একটি কুচক্রী মহল সমাজে আমার সুনাম ক্ষুন্ন করা জন্য মিথ্যা রটনা রটাচ্ছে আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
এই মতিউর রহমান এবং তার সন্তানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষন করছি। সেই দূর্নীতিবাজ ও অন্যায়ের বিচার দাবি করছি।


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Post Bottom Ad

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৯২৬৮৭০৭২৭